ঢাকার পূর্বাচল শিমুলিয়া ঘাট এর পাশে, “কাঞ্চন মেরিনা – অস্ট্রিচ হারবার” (কাঞ্চন ব্রীজ ৩০০ ফিট) ঘাট থেকে বুধ বার সন্ধ্যা ৬ টায় যাত্রা শুরু। সারা রাত ধলেশ্বরী, মেঘনা নদী যোগে ভ্রমন। উপভোগ করুন রাতের নদীর সৌন্দর্য। চাঁদপুর এর অদূরে ইলিশ ধরার নৌকা এর মিটি মিটি আলো।

 

ভোরে জাহাজ মেঘনা নদী থেকে কালাবদর, কীর্তনখোলা নদী ধরে বরিশাল এর পাশ দিয়ে ছুটে চলবে। সকালে ঝালকাঠি এর, বিষখালী, নদী হয়ে বৃটিশদের খনন কৃত কৃত্রিম খাল গাবখান ক্যানেল ধরে এগিয়ে যাবে পিরোজপুর এর সুগন্ধা, কচা নদীতে। এরপর আমরা ছুটে চলবো বলেশ্বর নদী ধরে সুন্দরবন এর সরনখোলা ফরেস্ট অফিস এর দিকে। সরনখোলা থেকে বন বিভাগ এর পাশ পারমিট কম্পলিট করে ও অস্ত্রধারী গার্ড নিয়ে বনের মধ্যে প্রবেশ করবো। সুপতি খাল ধরে কচিখালী এর দিকে এগিয়ে যাবো। এভাবে অসংখ্য নদীতে সারা দিন ভ্রমণ শেষ এ রাত এ সুন্দরবন এর কচিখালী তে জাহাজ এ রাত্রি যাপন।

 

ছোট দেশী নৌকায় সুন্দরবন এ ক্যানেল ক্রুজিং । কচিখালী ও ডিমের চর ঘুরে দেখবো। ঘুরে দেখা শেষ এ সুন্দরবন এর কটকা অভয়ারণ্য এর দিকে ছুটে চলবো। কটকা পৌছে কটকা অফিস পাড় ভ্রমন করবো। সময় থাকলে ক্যানেল ক্রুজিং হবে। রাতে জাহাজ এ কটকাতে রাত্রি যাপন।

 

ভোরে কটকা জাহাজ থেকে নেমে হেটে কটকা ওয়াচ টাওয়ার ঘুরবো। জামতলা এর বন ও ছন বন এর ভেতর দিয়ে হেটে বাদামতলা/জামতলা সমুদ্র সৈকত ভ্রমন করবো। বিকাল অবধি কটকা এর আশে পাশে ক্যানেল ক্রুজিং ও ভ্রমণ শেষ করে, ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা ।

 

সন্ধ্যা ৬ টা নাগাদ ঢাকার পূর্বাচল শিমুলিয়া জেটি (কাঞ্চন ব্রীজ ৩০০ ফিট), ঢাকা তে পৌছানো ও যাত্রা সমাপ্তি ।

 

 

১. ৪ দিন ও ৪ রাত এর জন্য ফুল রিজার্ভ নিজস্ব লাক্সারী শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্রুজ জাহাজ । সাথে বন এর ভেতরে প্রবেশ এর জন্য ছোট নৌকা।

২. সকল প্রকার খাবার। ( ব্রেকফাস্ট + লাঞ্চ + ডিনার + প্রতিদিন ২ টা স্নাকস্ । চা / কফি আনলিমিটেড টাইম ।

৩. বন বিভাগের অনুমতি ফি, সরকারের রাজস্ব, প্রবেশ ফি সহ বিভিন্ন স্পট এ ঢোকার টিকেট।

৪. অস্ত্রধারী গার্ড বা গান ম্যান ।

৫. প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ গাইড সেবা।

৬. দক্ষ সার্ভিস বয় ও ক্রু।

প্যাকেজ এ নেই বা দেয়া হবে নাঃ

* ব্যক্তিগত খরচ ও ওষুধ।

* কোন বীমা বা ইন্সুরেন্স।